ছোটবেলা থেকেই মা বাড়িতে কর্পূর জ্বালিয়ে ঘোরান। সুগন্ধির পাশাপাশি ঘরে পজিটিভ এনার্জিও আসে। এটা সর্বদাই জানা যায় যে কর্পুরে অনেক অ্যান্টিবায়োটিক বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি এর অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণও ব্যথা উপশম করতে সাহায্য করে। আসুন আমরা আপনাকে কর্পূরের একটি বিশেষ ব্যবহার এবং উপকারিতা সম্পর্কে বলি যে আপনি শরীরের অনেক সমস্যা দূর করতে কর্পূরের পেস্ট তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন। ব্যাথা, হাত পোড়া বা অন্য কোন রোগে কর্পূর ব্যবহার করতে পারেন। সুতরাং চলুন এবং কি দরকারী হতে পারে.
কর্পূর পেস্টের উপকারিতা
চুলকানিতে- আপনার দাদ, চুলকানি, চুলকানির যেকোনো ধরনের সমস্যা আছে। এতে আপনি কর্পূর পিষে ব্যবহার করতে পারেন। লং বা পিপারমিন্ট তেলের সাথে মিশিয়ে পেস্ট হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। যেখানে চুলকানি ও দাদ এর সমস্যা আছে সেখানে লাগাতে পারেন, দিনে ২ থেকে ৩ বার লাগান, আরাম পাবেন। এমন পরিস্থিতিতে কর্পূরের পেস্ট ত্বকের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। প্রথমে এর ফাঙ্গাল ইনফেকশন কাজ করে এবং তারপর ত্বককে শান্ত করে।
ব্রণের ক্ষেত্রে- কর্পূর ও লেবুর প্রভাব বেশি দেখা যাবে। এই আবরণ অ্যান্টিফাঙ্গাল, অ্যান্টিসেপটিক এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল। এটি ব্রণ বা ব্রণ কমাতেও সাহায্য করে। লেবু মুখের ভিতর পরিষ্কার করে এবং তেল উৎপাদনও বন্ধ করে।
পোড়ার সময়- কোনো কারণে যদি আপনি পুড়ে যান, তাহলে কর্পূরের পেস্ট লাগালে আপনার জন্য উপকার হবে। পোড়া ক্ষত সারাতে আপনি কর্পূরের পেস্ট বা ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন।
ফাটা হিল- কর্পূর আপনার ত্বককে ময়শ্চারাইজ করতে উপকারী। তাই ফাটা গোড়ালির চিকিৎসায় কর্পূর ব্যবহার করতে পারেন। কর্পূর ব্যবহার করলে আপনার গোড়ালি নরম হবে।
No comments:
Post a Comment