হাই কোলেস্টেরল কার্ডিওভাসকুলার রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ায়। এর পাশাপাশি শরীরে আরও অনেক সমস্যা, যেমন করোনারি আর্টারি ডিজিজ, স্ট্রোক ইত্যাদির ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের পরামর্শ দেন। শরীরে হাই কোলেস্টেরলের লক্ষণ দ্রুত দেখা যায় না, তাই এটি বুঝতে একটু কষ্ট হতে পারে। তবে রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে হাই কোলেস্টেরল সনাক্ত করা যায়। এছাড়াও হাই কোলেস্টেরলের কিছু লক্ষণ শরীরে পরিলক্ষিত হয়। এই প্রতিবেদনে জেনে নিন কী সেগুলো এবং কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় একে-
হাই কোলেস্টেরলের লক্ষণগুলি কী কী?
আপনার পায়ের তল খুব ঠান্ডা হলে, এটি হাই কোলেস্টেরল সংকেত হতে পারে। যেকোনও ঋতুতেই এই সমস্যা অনুভব করতে পারেন আপনি।
পায়ের ত্বকের রঙ পরিবর্তন হওয়াও হাই কোলেস্টেরলের লক্ষণ হতে পারে।
পায়ে ব্যথার সমস্যাও কিন্তু হতে পারে হাই কোলেস্টেরলের কারণ। তাই পায়ের ব্যথা উপেক্ষা করবেন না।
রাতে ঘুমানোর সময় পায়ে ব্যথাও কোলেস্টেরলের লক্ষণ হতে পারে। এই অবস্থায়, অবিলম্বে কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করান।
আপনার পায়ে যদি আঘাত লাগে এবং তা থেকে সৃষ্ট ক্ষতগুলি যদি দ্রুত নিরাময় না হয়, তবে এর কারণ হতে পারে হাই কোলেস্টেরল লেভেল।
কোলেস্টেরল প্রতিরোধে খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রার পরিবর্তন প্রয়োজন। চলুন জেনে নিই এ সম্পর্কে-
কোলেস্টেরল এড়াতে নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
স্বাস্থ্যকর খাবার খান। বিশেষ করে আপনার খাদ্যতালিকায় সবুজ শাকসবজি ও ফলমূল রাখুন।
চর্বিযুক্ত খাবার কম খান।
অ্যালকোহল এবং ধূমপান থেকে দূরে থাকুন। এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা খারাপ করতে পারে।
No comments:
Post a Comment