চীনের বিরুদ্ধে আরও এক দেশ! ইন্দো-প্যাসিফিকে রুখতে নয়া কৌশল - press card news

Breaking

Post Top Ad

Post Top Ad

Monday 28 November 2022

চীনের বিরুদ্ধে আরও এক দেশ! ইন্দো-প্যাসিফিকে রুখতে নয়া কৌশল


রবিবার দীর্ঘ প্রতীক্ষিত ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল চালু করেছে কানাডা। এতে চীনকে বিশ্ব মঞ্চে ক্রমবর্ধমান বিপর্যয়কর বৈশ্বিক শক্তি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। এই কৌশলে বলা হয়েছে, চীনের বিভিন্ন হুমকি সত্ত্বেও জলবায়ু পরিবর্তন, বৈশ্বিক স্বাস্থ্য, জীববৈচিত্র্য এবং পারমাণবিক অপ্রসারণের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সহযোগিতা প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সরকার এই গুরুত্বপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতির মাধ্যমে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে বাণিজ্য সম্পর্ক আরও বাড়াতে চায়।


কৌশলে বলা হয়েছে, 'চীন একটি দ্রুত বর্ধনশীল বৈশ্বিক শক্তি। চীন আমাদের থেকে অনেক আলাদা, স্বার্থ ও মূল্যবোধের জন্য আরও অনুকূল পরিবেশে আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চায়।' কৌশল অনুসারে, কানাডা ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে তার দেশের সামরিক উপস্থিতি এবং সাইবার নিরাপত্তা তৈরি করতে প্রায় $ 1.7 বিলিয়ন বিনিয়োগ করবে। নীতিতে বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তি রক্ষা করতে এবং চীনা মালিকানাধীন ব্যবসায়গুলিকে প্রয়োজনীয় খনিজ সরবরাহ বন্ধ করতে বাধা দেওয়ার জন্য কঠোর বিদেশী বিনিয়োগের নিয়মগুলি উল্লেখ করা হয়েছে।


কৌশলে বলা হয়েছে, কানাডা চীনকে একটি বড় সামাজিক ও অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে দেখে, যাকে উপেক্ষা করা যায় না। এটি আরও বলেছে যে, চীন তার স্বার্থের জন্য নিয়ম ভঙ্গ করতে পিছপা হবে না। কানাডা আরও বলেছে যে, চীনের উদ্দেশ্যের দিকে নজর রাখা প্রয়োজন।


 26 পৃষ্ঠার এই নথি অনুসারে, চীন এই আন্তর্জাতিক নিয়ম ও আইনের মাধ্যমে আবির্ভূত হয়েছে, যা এখন প্রত্যাখ্যান করছে। এটি এখন ইন্দো-প্যাসিফিকের ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে। এখন পুরো অঞ্চলের বড় পরাশক্তি হয়ে উঠতে চায়। এতে আরও বলা হয়েছে, 'চীন তার অর্থনৈতিক-কূটনৈতিক প্রভাব, আক্রমণাত্মক সামরিক সক্ষমতা এবং উন্নত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ব্যাপকভাবে বিনিয়োগ করছে।'


No comments:

Post a Comment

Post Top Ad