ওজন বাড়ানো সহজ কিন্তু কমানো ততটাই কঠিন।এবং আপেল এমন একটি ফল যা আমাদের ওজন বৃদ্ধি, ক্যান্সার, টাইপ ২ ডায়াবেটিসের মতো রোগ থেকে রক্ষা করে। এ ছাড়া আপেল শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ার পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য থেকেও রক্ষা করে।তাহলে চলুন জেনে নেই আপেল দিয়ে ওজন কমানোর একটি অনন্য উপায় সম্পর্কে-
দ্রুত ওজন কমানোর জন্য এই ৫ দিন ডায়েট রুটিনে আপেল রাখুন ।
সপ্তাহের প্রথম দিন সকালের জলখাবার , দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবারে আপেল খেতে হবে।
দ্বিতীয় দিন সকালের জল খাবার ও রাতের খাবারে আপেলের তৈরি জিনিস খেতে হবে। আর দুপুরের খাবারে সবজির সঙ্গে আপেল খেতে হবে।
তৃতীয় দিন থেকে ৫ম দিন পর্যন্ত, আপেল, আপেলের সঙ্গে তাজা জুস, ভেজিটেবল স্মুদি, প্রোটিন এবং দুগ্ধজাত খাবারও খেতে হবে।
আপেলের ডায়েটের সম্পূর্ণ বিবরণ:
প্রথম দিন :
সকালের জলখাবারে ২টি আপেল।
দুপুরের খাবারে ১টি আপেল।
রাতের খাবারের জন্য ৩টি আপেল।
দ্বিতীয় দিন :
সকালের জলখাবারে ১টি আপেল এবং এক গ্লাস সয়া মিল্ক পান করুন।
দুপুরের খাবারে ১টি আপেল, ২টি গাজর ও সবুজ স্যালাড খান।
রাতের খাবারে ২টি আপেল খান।
তৃতীয় দিন :
সকালের জলখাবার ১টি আপেল, ১টি স্লাইস মাল্টিগ্রেন ব্রেড এবং সেদ্ধ ডিম।
দুপুরে ১টি আপেল, শসা, টমেটো, পেঁয়াজ এবং স্যালাড।
রাতের খাবারের জন্য ১টি আপেলের সাথে ব্রকলি এবং গাজর বা একটি আপেল এবং মসুর ডাল।
চতুর্থ দিন :
সকালের জলখাবারে ১টি আপেল।
দুপুরের খাবারের জন্য ১টি আপেল এবং গ্রিল করা সবজি।
রাতের খাবারের জন্য ১টি আপেল এবং বিটরুট এবং স্মুদি।
পঞ্চম দিন:
জলখাবারে ১টি আপেল ও ১টি সেদ্ধ ডিম।
দুপুরের খাবারের জন্য একটি আপেল এবং ভাজা সবজি।
সন্ধ্যার জলখাবারে এক কাপ গ্রিন টি এবং এক ডাইজেস্টিভ বিস্কুট।
রাতের খাবারে ১টি আপেল ও রাজমা সবজি।
No comments:
Post a Comment