প্রত্যেকেই অবশ্যই পাম তেল অর্থাৎ পাম তেল কোনো না কোনো আকারে ব্যবহার করেছেন। তা সত্ত্বেও, বেশিরভাগ মানুষই পাম তেলের উপকারিতা সম্পর্কে জানেন না। এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্য, যা ত্বক ও চুলের অনেক সমস্যা দূর করে। ত্বক ও চুলে পাম তেলের উপকারিতা সম্পর্কে জানুন।
চুলের শুষ্কতা দূর হবে,
চুলে পাম অয়েল ব্যবহার করে মাথার ত্বকের শুষ্কতা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। পাম অয়েলে উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদান মাথার ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করার পাশাপাশি সংক্রমণ মুক্ত রাখতে সহায়ক।
পাম অয়েল একটি প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন
, গরমে পাম অয়েলের ব্যবহার ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করতে কাজ করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন ই সমৃদ্ধ, পাম তেল সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মিকে ব্লক করে ট্যানিং, রোদে পোড়া এবং সূর্যের ক্ষতি থেকে ত্বককে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
বলিরেখা দূরে থাকবে
পাম তেলে উপস্থিত অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্য ত্বককে বার্ধক্যের লক্ষণ থেকে রক্ষা করতে কার্যকর। এমন পরিস্থিতিতে নিয়মিত পাম অয়েল লাগালে আপনি মুখের বলিরেখা ও সূক্ষ্ম রেখাকে নিজের থেকে দূরে রাখতে পারেন।
ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে
পাম অয়েল গ্রীষ্মে ত্বককে গভীরভাবে ময়েশ্চারাইজ করে আর্দ্রতা ধরে রাখতে কাজ করে। পাম অয়েলে উপস্থিত ভিটামিন ই, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন কে ত্বককে পুষ্টি জোগায় এবং রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে, যা ত্বকের শুষ্কতা কমায় এবং ত্বককে স্বাভাবিকভাবে উজ্জ্বল করে।
দুই মুখের চুল কম হবে
পাম অয়েলে পাওয়া বিটা ক্যারোটিন দ্বিমুখী চুলের সমস্যা দূর করতে কার্যকর। এর পাশাপাশি এতে উপস্থিত ভিটামিন কে এবং ভিটামিন ই চুলের প্রয়োজনীয় পুষ্টি দিয়ে চুলের বৃদ্ধি বাড়াতে সাহায্য করে।
No comments:
Post a Comment