রাজ্যের অন্যতম ও জনপ্রিয় প্রকল্প 'লক্ষ্মীর ভান্ডার'। চপ শিল্প নিয়ে গবেষণার পর এবার গবেষণাপত্রে উঠে এল এই প্রকল্প। উত্তর ২৪ পরগনার বারাসতের পশ্চিমবঙ্গ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তরের ছাত্র প্রসেনজিৎ দাস লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প নিয়ে গবেষণা করছে।
প্রসেনজিৎ দাস উত্তর ২৪ পরগনার নিউ ব্যারাকপুরের তালাবন্দ নং 1 গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দা। তিনি দাবী করেন যে এই 'লক্ষ্মী ভান্ডার' প্রকল্পের অর্থ তাদের পরিবারের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা তিনি জানেন কারণ তিনি একটি দরিদ্র পরিবার থেকে এসেছেন। এ ছাড়া চরম অসুবিধার কথা বিবেচনা করে গবেষণাপত্রে এই প্রকল্পটি রাখার কারণও জানান তিনি।
তিনি জানিয়েছেন, যে সকল মানুষেরা ভ্যান চালিয়ে, শ্রমিকের কাজ করে সংসার চালায় তাদের কাছে এই টাকার গুরুত্ব অনেক। সে কারণেই তিনি এই প্রকল্প নিয়ে গবেষণার সিদ্ধান্ত নেন।
আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া পরিবার থেকে আসা প্রসেনজিৎ দাসের পড়াশোনার পাশাপাশি নাচের প্রতি আগ্রহ। সেই মুগ্ধতা থেকে তিনি নাচ শিখেছিলেন এবং একটি রিয়েলিটি শোতে অংশ নিয়ে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। এখন তিনি নাচের শিক্ষক হিসেবেও কাজ করছেন।
উল্লেখ্য, এই প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলার সাধারণ ও তপশিলি জাতি উপজাতির মহিলারা প্রতি মাসে ৫০০ ও ১০০০ পান।
No comments:
Post a Comment