এই প্রবাদটি শুনে আপনি অবশ্যই একইভাবে অনুভব করেছেন যে কুমির এবং অ্যালিগেটররা সর্বদা মিথ্যা অশ্রু ফেলবে। জেনে অবাক হবেন বিজ্ঞানীরা এই নিয়ে গবেষণা করেছেন। এই গবেষণায় অনেক তথ্যই সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে মানুষ থেকে প্রাণী, সবার চোখের জলে একই রাসায়নিক পাওয়া যায় এবং সবার চোখ থেকে অশ্রু নালী দিয়ে অশ্রু বের হয়। ২০০৬ সালে আমেরিকান অ্যালিগেটরের উপর গবেষণা করা হয়েছিল। এই প্রবাদটির পিছনের সত্যটিও আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে।
গবেষণায় বড় প্রকাশ
গবেষণা চলাকালীন, জল থেকে দূরে শুকনো জায়গায় অ্যালিগেটরদের খাবার দেওয়া হলে তাদের চোখ থেকে জল আসতে শুরু করে। 'বায়ো সায়েন্স' দাবি করেছে যে কুমির খাবার খাওয়ার সময় চোখের জল ফেলে এবং এর সাথে কোনো আবেগের সম্পর্ক নেই। তাই বলা হয় কুমিরের চোখের জল ফেলো না বা কুমিরের কান্না কাঁদো না।
উভয় প্রাণী আলাদা
আমি আপনাকে বলি, কুমির হোক বা কুমির, উভয় সরীসৃপ খাবার খেতে গিয়ে চোখের জল ফেলে। একটি কুমিরের মুখ U আকৃতির এবং একটি কুমিরের মুখ একটি V আকৃতির। কুমিরের চোয়ালও কুমিরের চেয়ে চওড়া। জানলে অবাক হবেন মাছি কুমিরের কান্না পান করে। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে কুমিরের কান্নায় প্রোটিন এবং খনিজ থাকে।
কুমির এবং অ্যালিগেটররা চোখের জল ফেলে
এখন এমনও নয় যে কুমির বা কুমিরের অনুভূতি থাকে না। খাবার খেতে গিয়ে চোখের জল পড়লেও তারাও আমাদের মতো আবেগপ্রবণ। অনেক সময় আমরা এই কথা শুনে বিভ্রান্ত হয়ে যাই যে হয়তো কুমির এবং কুমিরের অনুভূতি নেই।
No comments:
Post a Comment