আজকের সবচেয়ে সস্তা এবং শক্তিশালী ব্রেকফাস্ট হল ওটস। এর সাহায্যে অনেক স্বাস্থ্যকর জিনিস প্রস্তুত করা হয়। যেমন, স্মুদি, মিল্কশেক, মশলাদার ওটস, কেক ইত্যাদি, যা আপনার পছন্দের যেকোনো জুস দিয়ে খাওয়া যেতে পারে। ওটসের অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে যা আপনার জানা দরকার। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। ওজন কমানোর পাশাপাশি এটি অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের জন্যও ওষুধ হিসেবে প্রমাণিত হতে পারে।
হার্ট শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। যা সারা শরীরে বিশুদ্ধ রক্ত সরবরাহের কাজ করে। তাই এটাকে শক্তিশালী ও ভালো করার দায়িত্ব আমাদের। এই জন্য, আমাদের প্রতিদিন ওটস খাওয়া উচিত, যা হার্টের জন্য সেরা খাদ্য হিসাবে বিবেচিত হয়। ওটস খেলে খারাপ কোলেস্টেরলও নিয়ন্ত্রণে থাকে। যার ফলে স্ট্রোকের সমস্যা দূর হয় এবং আমাদের হার্টও সুস্থ থাকে।
যারা প্রতিদিন তৈলাক্ত পদার্থ খান তারা টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারেন। জিমে যারা সবসময় ওটস খান। কারণ এতে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান শরীরে গ্লুকোজের পরিমাণ পূরণ করে। ডায়াবেটিস রোগীদের প্রতিদিন ওটস খাওয়া উচিত।
ওটমিল খেলে ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাই প্রতিদিন সকালের নাস্তায় মধুর সঙ্গে ওটমিল মিশিয়ে খেতে হবে, ওটস খেলে আপনি প্রোটিন স্মুদিও তৈরি করতে পারেন। এর ব্যবহার চুলকানি ও জ্বালাপোড়া দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও, এটি ত্বক সম্পর্কিত কোনও রোগের উদ্ভব হতে দেয় না।
No comments:
Post a Comment