আমাদের সমাজে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা তাদের ফিটনেস নিয়ে খুবই সচেতন। এ জন্য তারা বাজারে সহজলভ্য তিসির বীজ খেয়ে থাকেন। এই ছোট বীজে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়, যার কারণে হজমশক্তি ঠিক থাকে এবং ক্রমবর্ধমান ওজন কমানোও সহজ হয়। শণের বীজে ফাইটোকেমিক্যাল, লিগনান এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডও রয়েছে যা আমাদের শরীরের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়।
আপনি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে তেঁতুলের বীজ খান, তাহলে আপনি ডায়রিয়া এবং ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোমের সমস্যায় পড়তে পারেন। যাদের অন্ত্রে সমস্যা আছে তাদেরও এই জিনিসটি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। এ জন্য আপনি আপনার ডায়েটিশিয়ানের পরামর্শ নিতে পারেন।
যদি তেঁতুলের বীজ অতিরিক্ত খাওয়া হয় এবং এই সময়ে আপনি আপনার জল খাওয়া কমিয়ে দেন, তাহলে আপনার অন্ত্রে বাধা হতে পারে। তাই তেঁতুলের বীজ স্বাস্থ্যের জন্য যতই উপকারী হোক না কেন, তা নিয়ন্ত্রণ করাও প্রয়োজন।
আপনি নিশ্চয়ই অনেকবার লক্ষ্য করেছেন যে যারা প্রচুর ফ্ল্যাক্সসিড খান তারা অ্যালার্জির অভিযোগ করতে শুরু করেন। এ কারণে শ্বাসকষ্টও হতে পারে। অতএব, আপনার জন্য প্রয়োজনীয় একই পরিমাণে তেঁতুলের বীজ খান।
No comments:
Post a Comment