ঠাণ্ডায় কলা কম খাওয়া হয়, কারণ ঠাণ্ডা-সর্দির ভয়ে মানুষ তা খায় না, তবে কলায় রয়েছে ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজের মতো এমন অনেক গুণ। ঠাণ্ডায় কলা খাবেন কি খাবেন না তা নিয়েই এখন মানুষের সামনে সমস্যা দেখা দিয়েছে, তাই আজকে আমরা আপেল এবং কলা সম্পর্কে বলছি কারণ আপেলও একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ফল, যা অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
কলা নানাভাবে ব্যবহার করা যায়। এগুলি কাঁচা খাওয়া যায়, এগুলি থেকে স্মুদিও তৈরি করা যায় এবং বেকিংয়ের উপাদান হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
আপেলগুলিতে কলার চেয়ে বেশি ফাইবার থাকে, তারা অন্ত্রকে সুস্থ রাখতে এবং তৃপ্তি বাড়াতে সহায়তা করে। আপেলে রয়েছে ভিটামিন সি, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। এটি ভালো কোলেস্টেরল তৈরিতেও সাহায্য করে।
কলাকে ফাইবারের ভালো উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং এতে আপেলের চেয়ে সামান্য বেশি প্রোটিন থাকে। এগুলিতে প্রতিরোধী স্টার্চও রয়েছে, যা আপনার শরীর হজম করতে পারে না এবং কোলনে গাঁজন করে। যাইহোক, এটি স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া প্রচারে সাহায্য করে এবং হজম প্রক্রিয়াকেও ধীর করে দেয়। কলায় পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজ ভালো পরিমাণে পাওয়া যায়।
যদিও আপেল এবং কলা উভয়ই ভালো স্ন্যাকস হিসেবে বিবেচিত হয়, তবে আপনি যদি চিনি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তবে আপনার আপেল খাওয়া উচিত কারণ এটি ক্ষুধা এবং রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
No comments:
Post a Comment