শিরা-উপশিরায় খারাপ কোলেস্টেরল পূরণ করবে এই খাবার! খাবার না ছাড়লে জীবন বাঁচানো কঠিন হবে - press card news

Breaking

Post Top Ad

Post Top Ad

Monday 23 January 2023

শিরা-উপশিরায় খারাপ কোলেস্টেরল পূরণ করবে এই খাবার! খাবার না ছাড়লে জীবন বাঁচানো কঠিন হবে

 



 যখনই শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে যায়, তখনই করোনারি আর্টারি ডিজিজ হয়। এতে শিরা বন্ধ হয়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে জীবন বাঁচাতে অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি করা হয়। কিছু জিনিস খাওয়া এড়িয়ে চললে আমরা এ ধরনের অবস্থা এড়াতে পারি। 


 খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ: খারাপ কোলেস্টেরল হৃদরোগের সবচেয়ে বড় কারণ। এটি শিরায় জমে থাকে, যার কারণে হৃৎপিণ্ডে সঠিকভাবে রক্ত ​​পৌঁছায় না। এমন অবস্থায় শরীরের রক্ত ​​সঞ্চালন যেমন ব্যাহত হয়, তেমনি হার্ট সংক্রান্ত রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও বেড়ে যায়। উচ্চ কোলেস্টেরলের কারণে যে কোনো সময় হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। এটি শিরাগুলিকে ব্লক করে, যার কারণে স্টেন্ট লাগাতে হয়। কিছু খাবার খেলে খারাপ কোলেস্টেরল দ্রুত বেড়ে যায়। আসুন জেনে নিই কোলেস্টেরল বাড়ায় কোন খাবারগুলো।


মাখন 


আজকাল সব কিছু মাখন দিয়ে খাওয়ার প্রবণতা। মাখন কোলেস্টেরল বাড়াতে পারে। এ কারণে শিরায় প্লাক জমতে পারে। মাখনে চর্বির পরিমাণ অনেক বেশি, এটি হার্ট অ্যাটাকের কারণ হতে পারে। এটা খাওয়া এড়িয়ে চলুন। 


ভাজা খাবার


গভীর ভাজা খাবার দ্রুত কোলেস্টেরল বাড়াতে কাজ করে। এটি হার্ট ব্লকের কারণ হতে পারে। আপনি যদি হার্ট অ্যাটাক এবং স্টেন্ট সার্জারির মতো পরিস্থিতি এড়াতে চান তবে আপনার এই জাতীয় তৈলাক্ত এবং মশলাদার খাবার খাওয়া বন্ধ করা উচিৎ । 


ফাস্ট ফুড


ফাস্ট ফুড হার্টের জন্য ক্ষতিকর। পিৎজা, বার্গারের মতো জিনিস তৈরি হয় মিহি আটা এবং কৃত্রিম উপাদান দিয়ে। হার্টকে সুস্থ রাখতে হলে এ ধরনের খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে।


বিস্কুট এবং টোস্ট


বেশিরভাগ মানুষই সকালের চায়ের সঙ্গে বিস্কুট বা টোস্ট খেতে পছন্দ করেন। এসব জিনিসে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। এটি হৃদরোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যদি কোলেস্টেরল বৃদ্ধি রোধ করতে হয়, তাহলে বিস্কুট জাতীয় জিনিস খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে।


আইসক্রিম


মানুষ দারুণ স্বাদে আইসক্রিম খায়। খেতে সুস্বাদু হলেও আইসক্রিম খাওয়া হার্টের জন্য খুবই মারাত্মক হতে পারে। ভ্যানিলা আইসক্রিম খেলে কোলেস্টেরল দ্রুত বেড়ে যায়।



বি.দ্র: এখানে দেওয়া তথ্য সাধারণ জ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে লেখা- নতুন যে কোনও কিছু ট্রাই করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নিন।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad