রাজ্যে নতুন আতঙ্ক অ্যাডিনো ভাইরাস, এই পরিস্থিতিতে অ্যাডভাইজারি করল স্বাস্থ্য দফতর। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, হাসপাতালের সুপারের অনুমতি ছাড়া অন্যত্র রেফার নয়।
রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়, শ্বাসকষ্ট জনিত রোগের চিকিৎসার জন্য ২৪ ঘন্টা সরকারি হাসপাতালে ক্লিনিক খোলা হচ্ছে। পাশাপাশি মেডিক্যাল কলেজে আউটডোরের বাইরেও আলাদাভাবে খোলা হবে ক্লিনিক। ২৪ ঘন্টা এমার্জেন্সিতে থাকবে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ। করোনার জন্য বরাদ্দ ওয়ার্ডে মা-শিশুকে ভর্তি করানোর পাশাপাশি সেই সময়ের ব্যবহৃত ভেন্টিলেটরও দরকারে শিশুদের জন্য ব্যবহার করা যাবে। এছাড়াও শিশুদের মাস্ক পরা ও ভিড় থেকে দূরে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
স্বাস্থ্যকর্মী ও আশা কর্মীদের অ্যালার্ট করা হচ্ছে।
বেসরকারি হাসপাতালগুলোকেও সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।
ইতিমধ্যেই বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে শিশুদের চিকিৎসার জন্য ২৫ টি শয্যা চালু করা হয়েছে। স্বাস্থ্য ভবন সূত্রে খবর, পরিস্থিতি দেখে শয্যার সংখ্যা ৫০ টা করা হতে পারে। এছাড়াও পাঁচটি হাসপাতালকে শিশু চিকিৎসার হাব হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে; এর মধ্যে রয়েছে বিসি রায় হাসপাতাল, ন্যাশনাল মেডিক্যাল, উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল, মালদা ও বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ।
উল্লেখ্য গত ২৪ ঘন্টায় কলকাতা মেডিকেল কলেজ ওবিসি রায় হাসপাতালে মোট ৫ শিশু মৃত্যু হয়েছে। তিলোত্তমার হাসপাতালগুলোতে উপচে পড়ছে ভিড়। জেনারেল থেকে আইসিইউ, শিশু বিভাগ, কোথাও শয্যা ফাঁকা নেই।
No comments:
Post a Comment