মনিটর একটি আউটপুট ডিভাইস, যার পূর্ণ রূপ হল Mass on Newton is train on rat. মনিটর আমাদের ডিসপ্লেতে CPU-তে চলমান প্রোগ্রামগুলি দেখায়। ১৮২৯ সালে Zworykin দ্বারা মনিটর উদ্ভাবিত হয়েছিল, যাকে সিআরটি (Cathode-ray Tube) মনিটর বলা হয়।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আধুনিকীকরণ ঘটায়, মনিটরের ধরন পরিবর্তিত হতে থাকে। বর্তমানে অনেক ধরনের মনিটর পাওয়া যায়। চলুন এমনই কিছু মনিটর সম্পর্কে জেনে নেই-
১. সিআরটি মনিটর:
সিআরটি মনিটরগুলি খুব ভারী এবং আকারে বড়। CRT মনিটরকে ক্যাথোড রেজ টিউবও বলা হয়। মনিটরে CRT-এর ব্যবহার ১৯৭০-এর দশকের শেষের দিকে শুরু হয়। ১৯৭৭ সালে, অ্যাপল CRT কালার মনিটর চালু করে।
২.এলসিডি মনিটর:
এলসিডির পুরো নাম লিকুইড ক্রিস্টাল ডিসপ্লে। সিআরটি মনিটরের তুলনায় এগুলোর ওজন খুবই হালকা এবং পাতলা হওয়ার কারণে এরা কম জায়গাও দখল করে। ১৯৯০ এর দশকে এলসিডির ব্যবহার শুরু হয়।
৩.প্লাজমা মনিটর:
প্লাজমা মনিটর কাঁচের তৈরি। এগুলোকে প্লাজমা ডিসপ্লেও বলা হয়। তাদের কাচের ভিতরে ছোট কোষ ব্যবহার করা হয়। এগুলি বৈদ্যুতিক চার্জযুক্ত আয়নযুক্ত গ্যাসে পূর্ণ, একে প্লাজমা বলে। এই কারণে একে প্লাজমা মনিটর বলা হয়।
৪.TFT মনিটর:
TFT মনিটর LCD মনিটরের মতো চ্যাপ্টা এবং পাতলা। TFT এর পূর্ণরূপ হল Thin Film Transistor। এরা এলসিডি মনিটরের চেয়ে ভালো কাজ করে। তাদের উজ্জ্বলতা এবং বৈসাদৃশ্য চোখের উপর খুব বেশি লোড রাখে না।
৫.এলইডি মনিটর:
এলইডি মনিটর সবচেয়ে হালকা। এটি চোখের খুব বেশি ক্ষতি করে না এবং এলসিডি মনিটরের চেয়ে অনেক বেশি সময় ধরে কাজ করতে পারে। আজকের আধুনিক যুগে এলইডি মনিটর সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে। এটি সর্বনিম্ন বিদ্যুৎ খরচ করে।
No comments:
Post a Comment