অনেক সময় পাখি ঘরে এসে বাসা তৈরি করে। কখনও পাখি, কখনও কবুতর বাসা বানায়, আবার কখনও মৌমাছি মৌচাক বানায়। বাস্তুশাস্ত্রে পশু-পাখি, কীট-পতঙ্গ ও কীট-পতঙ্গের বাড়িতে প্রবেশ করা বা বাসা বানানোর অনেক শুভ ও অশুভ লক্ষণ বলা হয়েছে। এর সঙ্গে এসব পাখির অদ্ভুত আচরণ থেকে প্রাপ্ত লক্ষণও বলা হয়েছে। আসুন জেনে নিই ঘরে এই পাখির আগমন সৌভাগ্যের লক্ষণ নাকি দুর্ভাগ্যের।
বাড়িতে পাখির বাসা তৈরির প্রভাব
মৌমাছির মৌচাক: বাড়িতে মৌমাছির মৌচাক থাকা ভালো নয়। এ কারণে যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। এই মৌচাকটি ছোট থাকলে সাবধানে সরিয়ে ফেলা ভাল। কিন্তু মৌচাক পোড়াবেন না।
বাদুড়: ঘরে বাদুড়ের আগমন শুভ বলে মনে করা হয় না। বাদুড়ের আগমন কোন অশুভ ঘটনার ইঙ্গিত দেয়। বাদুড়দের ক্ষতি না করে ঘর থেকে তাড়িয়ে দেওয়াই ভালো।
মৌমাছির মৌচাক: মৌমাছির মৌচাকের মতো বাড়িতে ওয়াস্পের মৌচাক থাকাও অশুভ বলে বিবেচিত হয়। যদি একটি তরঙ্গ বাড়িতে একটি মৌচাক তৈরি করে, শীঘ্রই এটি সাবধানে সরিয়ে ফেলুন। তাও পোড়াতে ভুল করবেন না।
পাখির বাসা: বাড়িতে পাখির বাসা বানানো খুবই শুভ। যে ঘরে পাখি বা চড়ুই বাসা বাঁধে, সেখানে সর্বদা সুখ-সমৃদ্ধি থাকে। বাড়ির লোকজন অনেক উন্নতি করে। এর পাশাপাশি পাখির কিচিরমিচির বাস্তু দোষ দূর করে।
কবুতরের বাসা: কবুতর যদি বারান্দায় বা বাগানে বাসা বাঁধে তবে তা শুভ। কবুতরকে দেবী লক্ষ্মীর ভক্ত মনে করা হয়। যে বাড়িতে কবুতরের বাসা থাকে, সেখানে সর্বদা সুখ ও সম্পদ থাকে।
বি.দ্র: এখানে দেওয়া তথ্য বিশ্বাস ও মান্যতার ওপর ভিত্তি করে লেখা। প্রেসকার্ড নিউজ এটি নিশ্চিত করে না।
No comments:
Post a Comment