কান্নারও রয়েছে বিভিন্ন প্রকারভেদ!
প্রেসকার্ড নিউজ লাইফ স্টাইল ডেস্ক,৩১অগাস্ট : আমাদের জীবনে সুখ দুঃখ নানা সময়ে আসতে পারে। এবং এই দুটোরই সংযোগ কান্নার সঙ্গে। আমরা যখনই খুব জোরে ব্যথা পাই বা দুঃখ পাই তখন আমাদের চোখ দিয়ে অশ্রু বেরিয়ে আসতে শুরু করে। সুখের সময়েও ঠিক একই ঘটনা ঘটে। এখন প্রশ্ন আসে সুখের সময়ও কেন কান্না পায়? সব মিলিয়ে কান্নার কারণ কী? তবে জেনে অবাক হবেন যে শুধুমাত্র এক ধরনের কান্না নয়, তিন ধরনের কান্না রয়েছে। চলুন বিস্তারিত জেনে নেই-
টিয়ারও বিভিন্ন ধরনের। বিজ্ঞানীদের মতে কান্না তিন প্রকার। যার মধ্যে প্রথমটি বেসাল টিয়ার, দ্বিতীয়টি নন ইমোশনাল এবং তৃতীয়টি ক্রায়িং।
বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন যে বেসাল হল সেইগুলি যা চোখকে শুষ্ক হওয়া থেকে রক্ষা করে। বেসাল টিয়ারে ৯৮% জল থাকে, তারা চোখকে লুব্রিকেটেড রাখে এবং সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। চোখে ধুলোর কণা, চোখে আবর্জনা বা পেঁয়াজ কাটার কারণে আবেগহীন কান্না আসে। আবেগী হলে কান্না আসে। কান্নার কান্নায় টক্সিন এবং স্ট্রেস হরমোনের পরিমাণ বেশি থাকে।
বিজ্ঞানীরা বলেছেন যে প্রতিটি মানুষের মস্তিষ্কে একটি লিম্বিক সিস্টেম থাকে, যেখানে মস্তিষ্কের একটি হাইপোথ্যালামাস থাকে। মস্তিষ্কের এই অংশটি স্নায়ুতন্ত্রের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করে। নিউরোট্রান্সমিটারগুলি এই সিস্টেমে সংকেত দেয় এবং আমাদের অভ্যন্তরীণ আবেগ তার শীর্ষে পৌঁছনোর সাথে সাথে আমরা কাঁদি।
বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন, কান্না মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখে। একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, যেভাবে ঘাম ও প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে টক্সিন বের হয়। একইভাবে কান্নার মাধ্যমে স্ট্রেস হরমোন ও টক্সিন নির্গত হয়। এদের প্রবাহ শরীরের জন্য খুবই উপকারী
No comments:
Post a Comment