শিশু হুপিং কাশিতে আক্রান্ত কী না কীভাবে জানবেন? - press card news

Breaking

Post Top Ad

Post Top Ad

Thursday 9 May 2024

শিশু হুপিং কাশিতে আক্রান্ত কী না কীভাবে জানবেন?

 




শিশু হুপিং কাশিতে আক্রান্ত কী না কীভাবে জানবেন?


প্রেসকার্ড নিউজ লাইফস্টাইল ডেস্ক,  ০৯   মে:


সর্দি লাগলে কমবেশি কাশির সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। তবে কাশির লক্ষণ কখনো কখনো গুরুতর হতে পারে।বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে হুপিং কাশির সমস্যা বেশি দেখা যায়। তাই শিশুদের মধ্যে ঘন ঘন কাশির লক্ষণ দেখলেই তাই সতর্ক হতে হবে।


আসলে হুপিং কাশি একটি ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়। বর্তমানে এর টিকাও সহজলভ্য। এই টিকা নিলে হুপিং কাশি থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব। হুপিং কাশির ব্যাকটেরিয়ার নাম বরদেতেল্লা পারটুসিস।


লক্ষণ:

একেকটি ধাপে একেক রকম লক্ষণ থাকে হুপিং কাশির। যেমন প্রাথমিক ধাপে এই কাশি সাধারণ সর্দিকাশির মতোই শুরু হয়। এর পরের ধাপে কাশি ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। তার সঙ্গে দেখা দিতে আরও কিছু উপসর্গ। যেমন-

>অল্প জ্বর।

>নাক থেকে জল পড়া,বারবার নাক টানা।

>সায়ানোসিস অর্থাৎ মুখচোখ নীল বা বেগুনি হয়ে যেতে থাকা।

>মাঝে মাঝে কাশি (শিশুদের এই কাশি হয় না)।

>স্লিপ অ্যাপনিয়া অর্থাৎ ঘুমের মাঝে হঠাৎ কিছুক্ষণ নিশ্বাস থেমে যাওয়া।


প্রথম দুই সপ্তাহ এই ধরনের লক্ষণই দেখা যায়। পরে এই লক্ষণগুলোতে কিছু বদল আসে। বেশিরভাগ ব্যক্তি তখনই এই ব্যাপারে সতর্ক হন। দুই সপ্তাহের মাথায় প্যারোক্সিজমের লক্ষণ দেখা দিতে থাকে।


এই অবস্থায় প্রচন্ড জোরে ও ঘন ঘন কাশি হয়। আর কাফিং ফিটও হয়। অর্থাৎ কাশতে কাশতে কাশি আটকে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটে। এ সময়েই হুপের মতো আওয়াজ নির্গত হয় মুখ দিয়ে।


অন্যদিকে বমিও হয় কাফিং ফিটের সময়। শিশু প্রচন্ড ক্লান্ত হয়ে পড়ে ফিট হলে। শ্বাসকষ্টের সমস্যা বাড়ে এই সময়।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad