দই টক হওয়া প্রতিরোধের টিপস
প্রেসকার্ড নিউজ,লাইফস্টাইল ডেস্ক,৬ জুন: দই খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই স্বাস্থ্যকর।ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ দই দীর্ঘজীবনের জন্য হাড় মজবুত রাখতে যথেষ্ট।গরমে মানুষ দই খেতে পছন্দ করে।বাটার মিল্ক ও লস্যি পান করাও স্বাস্থ্যকর।কিছু লোক বাড়িতে দই তৈরি করে তবে কখনও কখনও দই বেশ টক হয়ে যায়।গ্রীষ্মে বেশি তাপমাত্রার কারণে এতে দ্রুত ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে শুরু করে,যার কারণে দইয়ের স্বাদ বদলে যায়।এটি টক হতে শুরু করে।আপনি যদি দই তৈরি করেন এবং এটি টক মনে হয়,তাহলে এখানে উল্লেখিত হ্যাকগুলি চেষ্টা করুন,দই কখনই টক হবে না।
দইকে টক হওয়া থেকে বাঁচাতে একটি খুব সহজ পদ্ধতি ব্যবহার করে দেখুন।দুধে যোগ করার আগে দইয়ের একটি ছোট অংশ নিন।ভালো করে বিট করুন।দুধে দই যোগ করার সময় আঁচ কমিয়ে বা বন্ধ করে রাখতে হবে।এরপর দই না হওয়া পর্যন্ত দুধ ফেটিয়ে নিন।
আপনি যদি দিনের বেলা দই তৈরি করেন তবে এটি করবেন না।রাতে দই ফ্রিজ করুন।এই সময়ে তাপমাত্রা কম থাকায় দই টক হয় না।এটি রাতারাতি শান্তিপূর্ণভাবে সেট হওয়ার সময়ও পায়।দিনে অনেক মানুষ দইয়ের পাত্র বারবার খোলে।এই কারণে দই ঠিকমতো সেট হয় না এবং স্বাদও খারাপ হয়।দই সকালে সেট হয়ে গেলে কয়েক ঘণ্টা ফ্রিজে রেখে দিন।
আপনি যদি চান যে দইটি বাড়িতে সেট করার সময় স্বাদে টক না হয়,তবে এর উপর গঠিত তরলটি সরিয়ে ফেলুন।এতে টক ভাব কমে যায়।মসলিনের কাপড়ে টক দই সারারাত রেখে একটি চালুনিতে ছেঁকে রাখতে পারেন।এটি অ্যাসিডিটি কমাতেও সাহায্য করে।এতে দইয়ে থাকা দুধের ঘনত্ব বেড়ে যায় এবং ঘন হয়।
দই গরম জায়গায় রেখে দিলে তা দ্রুত টক হতে শুরু করবে। দই সবসময় ঘরের তাপমাত্রার চেয়ে সামান্য ঠান্ডা জায়গায় বা ফ্রিজে রাখুন।দইয়ের পাত্র মাটির পাত্রের ভিতর বা এসি বা কুলারের ঘরেও রাখতে পারেন।
No comments:
Post a Comment