ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতি সীমান্তবর্তী এলাকায় বসবাসকারী মানুষের মধ্যে স্বস্তি এনে দিয়েছে। তবে, এর থেকে আসল স্বস্তি এসেছে পাকিস্তানের কাছে, যারা ভারতের আক্রমণে অস্থির হয়ে উঠছিল। ভারতীয় আক্রমণের কারণে পাকিস্তান স্থলভাগে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। পাকিস্তান বিমানবাহিনীরও ক্ষতি হয়েছে। ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে অবশ্যই যুদ্ধবিরতি হয়েছে, কিন্তু পাকিস্তান শর্তসাপেক্ষে এই যুদ্ধবিরতি করেছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর দ্বারা পাকিস্তানের যে ক্ষতি হয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে পারবে না।
পাকিস্তানে অনেক সন্ত্রাসী শিবির উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তানি বিমানবাহিনীর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। পাকিস্তানের জ্যাকোবাবাদ বিমানঘাঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিশেষ করে ১২ ঘন্টার মধ্যে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিশাল ক্ষতি হয়েছে।
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতা ধ্বংস হয়ে যায়। পাকিস্তান তার জমি হারিয়েছে।
পাকিস্তানের এই স্থানগুলিতে সামরিক ঘাঁটির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে
সারগোধা
লাহোর
পেশোয়ার
নূরখান, রাওয়ালপিন্ডি
মুরিদ বিমানঘাঁটি, চাকওয়াল
রাফিকি বিমানঘাঁটি
বাছাইয়ের ভিত্তি
রহিমইয়ার খান ঘাঁটি
চাকলালা বিমান ঘাঁটি
সুক্কুর বিমান ঘাঁটি
শিয়ালকোট
পসরুর
ভারতের বিমানঘাঁটিগুলি সম্পূর্ণ নিরাপদ
পাকিস্তানের পক্ষ থেকে উধমপুর, আদমপুর, ভূজ, পাঠানকোট, বাথিন্ডা, সিরসা, সুরতগড়, নাগরোটা, চণ্ডীগড়ে আক্রমণের চেষ্টা করা হয়েছিল, কিন্তু ভারতীয় বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সমস্ত আক্রমণ সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ করে দেয়।
ভারত ১২ মে পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করবে
ভারত ও পাকিস্তান গোলাবর্ষণ বন্ধে একমত হয়েছে, কিন্তু ভারত পাকিস্তানি জেনারেল অসীম মুনিরকে ক্ষমা করেনি। ১২ মে দুপুর ১২টা পর্যন্ত পাকিস্তান নজরদারিতে থাকবে। পাকিস্তানকে সময় দেওয়া হয়েছে। আগামী ৪০ ঘন্টা পাকিস্তানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি পাকিস্তান আরেকটি ষড়যন্ত্র করে অথবা সন্ত্রাসী হামলা চালায়, তাহলে পুরো ব্যাপারটিই পাল্টে যাবে। গত রাত থেকে আজ বিকেল পর্যন্ত পাকিস্তান ইতিমধ্যেই বুঝতে পেরেছে যে এরপর কী ঘটবে।
No comments:
Post a Comment