Saturday, October 18, 2025

আমার বাবা নেই, বাবা চাই-ও না, মেয়ের সঙ্গে দেখা করতে দেন না প্রাক্তন স্ত্রী, আক্ষেপ বাবা সৌম্য বন্দ্যোপাধ্যায়ের




প্রেসকার্ড নিউজ বিনোদন ডেস্ক, ১৮ অক্টোবর : টলিপাড়ার পরিচিত মুখ অভিনেতা সৌম্য বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিনয়ের শুরুটা হয়েছিল অগ্নিপরীক্ষা নামে একটি ধারাবাহিক দিয়ে। আর সেখানে বিপরীতে নায়িকা চরিত্রে থাকা স্বরলিপি চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে প্রেম এরপর ২০১৭ সালে বিয়ে। বৈবাহিক জীবন খুব একটা সুখের হয়নি বলেই বিয়েটা টেকেনি তাদের।


একেন বাবু দিয়ে দর্শক মনে জায়গা করে নিয়েছিলেন অভিনেতা সৌম্য বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও এটা ছিল তাঁর কেরিয়ারের দ্বিতীয় ইনিংস। বরং, তাঁর অভিনয়ের শুরুটা হয়েছিল অগ্নিপরীক্ষা নামে একটি ধারাবাহিক দিয়ে। আর সেখানে তাঁর বিপরীতে নায়িকা চরিত্রে থাকা স্বরলিপি চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে প্রেম ও বিয়ে। ২০১৭ সালে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন তাঁরা। 


দক্ষিণ কলকাতায় দু’জনে একটি ক্যাফেও শুরু করেছিলেন। তবে বিচ্ছেদের কারণে সরে গিয়েছেন সৌম্য সেই ব্যবসা থেকে। স্বরলিপি আর সৌম্যর একটি মেয়েও আছে। বিচ্ছেদের পর মেয়ে সহচরীকে নিয়েই নিজের মতো জীবন গুছিয়ে নিয়েছেন স্বরলিপি।




বিচ্ছেদ নিয়ে দু’জনের কেউই মুখ না খুললেও মেয়ের প্রসঙ্গে সৌম্য জানান, বিচ্ছেদের পর প্রথমদিকে মেয়ের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পেলেও পরে মেয়ের সাথে দেখা করতে দেননি স্ত্রী স্বরলিপি।


অন্যদিকে স্বরলিপি জানান, তার মেয়ে সহচরী ওরফে পুটলির যখন মাত্র ১১দিন বয়স, তারপর থেকেই আর তার বাবা আসেনি মেয়েকে দেখতে। মেয়ে বুঝতে শিখলে বাবা নেই বলে মন খারাপ করত ছোট্ট পুটলি। তবে এখন সে অনেকটাই বোঝদার। এখন সে নিজেই মাকে বলে, আমার বাবা নেই, আমার বাবা চাই-ও না।


বিয়ে ভাঙার পরেই ফের সম্পর্কে জড়ান সৌম্য। বর্তমানে সৌম্য আর দেবলীনার সম্পর্ক নিয়ে চর্চা হলে তা দু’জনের কেউই স্বীকার করতে নারাজ।


দক্ষিণ কলকাতায় দু’জনে একটি ক্যাফেও শুরু করেছিলেন। তবে বিচ্ছেদের কারণে সরে গিয়েছেন সৌম্য সেই ব্যবসা থেকে। স্বরলিপি আর সৌম্যর একটি মেয়েও আছে। বিচ্ছেদের পর মেয়ে সহচরীকে নিয়েই নিজের মতো জীবন গুছিয়ে নিয়েছেন স্বরলিপি।




বিচ্ছেদ নিয়ে দু’জনের কেউই মুখ না খুললেও মেয়ের প্রসঙ্গে সৌম্য জানান, বিচ্ছেদের পর প্রথমদিকে মেয়ের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পেলেও পরে মেয়ের সাথে দেখা করতে দেননি স্ত্রী স্বরলিপি।


অন্যদিকে স্বরলিপি জানান, তার মেয়ে সহচরী ওরফে পুটলির যখন মাত্র ১১দিন বয়স, তারপর থেকেই আর তার বাবা আসেনি মেয়েকে দেখতে। মেয়ে বুঝতে শিখলে বাবা নেই বলে মন খারাপ করত ছোট্ট পুটলি। তবে এখন সে অনেকটাই বোঝদার। এখন সে নিজেই মাকে বলে, আমার বাবা নেই, আমার বাবা চাই-ও না।

No comments:

Post a Comment