ইন্দোরের সংযোজিতগঞ্জ থানা এলাকায় চাঞ্চল্যকর ঘটনা সামনে এসেছে। এখানে সিআইএসএফ-এর কনস্টেবল তার নাবালিকা বান্ধবীর দ্বারা আক্রান্ত হন। কনস্টেবল আহত হয়েছেন, তাকে ইন্দোরের এমওয়াই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সিআইএসএফ-এ কনস্টেবল পদে নিয়োজিত সুমিতকে আক্রমণ করেছিল এক নাবালিকা। সুমিতকে বর্তমানে গদারওয়াড়ায় পোস্ট করা হয়েছে। সকালে ওই নাবালিকা মেয়েটি সুমিতের বাড়িতে পৌঁছে কথা বলার অজুহাতে তাকে বাড়ি থেকে কিছু দূরে নিয়ে যায়। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে কিছু কথা কাটাকাটি হয়। এর পরই মেয়েটি চাবির সাথে লাগানো ধারালো ছুরি সদৃশ অস্ত্র দিয়ে ছেলেটিকে আক্রমণ করে। হামলায় সুমিত গুরুতর আহত হন। আহত অবস্থায় তাকে এমওয়াই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। যেখানে তার চিকিৎসা চলছে। যদিও অবস্থা আশঙ্কামুক্ত।
সংযোজিতগঞ্জ থানা এলাকার জিমখানা এলাকার বাসিন্দা সুমিত সকালে বাড়িতে ঘুমাচ্ছিলেন। এ সময় ওই নাবালিকা মেয়েটি তার সঙ্গে দেখা করতে আসে। সে তাকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। দুজনে কিছুক্ষণ কথা বলতে থাকে, তারপর হঠাৎ করেই দুজনের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এ নিয়ে বিরোধ বেড়ে গেলে ওই নাবালিকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে সুমিতকে কুপিয়ে জখম করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় যুবককে এমওয়াইতে নেওয়া হয়েছে, যেখানে তার অবস্থা আশঙ্কামুক্ত। সুমিত গাদারওয়াড়ায় সিআইএসএফ-এ কনস্টেবল পদে এবং কুকুর প্রজননের কাজ করে।
জানা যায়, সুমিত ও ওই নাবালিকা মেয়েটির মধ্যে বন্ধুত্ব থাকলেও ৬ মাস আগে সুমিত তার সঙ্গে কথা বলা বন্ধ করে দেয়। মেয়েটি বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেছিল সুমিতের সঙ্গে কথা বলার। দুদিন আগেও গভীর রাত একটার দিকে মেয়েটি সুমিতের সঙ্গে দেখা করতে বাড়িতে এসেছিল। কিন্তু সুমিত তার বন্ধুদের নিয়ে মহাকাল গিয়েছিল। ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ আধিকারিকরা তৎপর হয়ে ঘটনার তদন্ত শুরু করেন। পুলিশ ওই ত
নাবালিকার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে তাকে হেফাজতে নিয়েছে।
No comments:
Post a Comment