গ্রীষ্মের মৌসুমে গরম বাতাসের কারণে বাড়ির শিশু ও বৃদ্ধদের জলশূন্যতা, জ্বর, মাথাব্যথা, পেটের সমস্যায় পড়তে হতে পারে। সেই সঙ্গে উচ্চ জ্বরের মতো সমস্যাও আজকাল অনেকেরই দেখা যাচ্ছে।একই সঙ্গে গরমে জ্বর হওয়ার কারণ কী এবং তা থেকে বাঁচতে কী কী উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে?
গরমের সময় প্রচুর ঘাম হয়। এমন অবস্থায় শরীরে জলের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে কমে যায়। শরীরে জলের অভাবে জ্বর, ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য ও পেট সংক্রান্ত সমস্যা হতে পারে। এ ছাড়া জলের অভাবে প্রস্রাব কম হবে, শুষ্ক ত্বক, মাথা ঘোরা ইত্যাদি সমস্যাও হতে পারে।
প্রচন্ড রোদে বাইরে এসে ঠান্ডা এসি লাগানো ঘরে বসুন।
রোদ ও তাপ মোকাবেলা করে ঘরে আসার সাথে সাথে মুখ ধোয়া এবং চুল ভিজিয়ে নেওয়া।
রোদে দাঁড়িয়ে বেশি ঠাণ্ডা জল পান করা বা আইসক্রিম খাওয়া।
রাতে ঠাণ্ডা বাটারমিল্ক বা লস্যি খাওয়া।
গ্রীষ্মে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা খুবই জরুরি, এমন পরিস্থিতিতে জল পান করা খুবই জরুরি।
বাড়ি হোক বা অফিস, অল্প অল্প করে জল পান করতে থাকুন, এতে শরীরের জলের স্তর ঠিক থাকবে।
সুতি এবং ঢিলেঢালা পোশাক পরুন।
রোদ এবং প্রচন্ড তাপে যেকোন জায়গায় যাতায়াত এড়িয়ে চলুন, আপনি যদি যান তবে সূর্য থেকে আসার সাথে সাথে এসি-তে বসা এড়িয়ে চলুন।
গ্রীষ্মকালে জ্বর হলে মাথায় ঠাণ্ডা জলের কাপড় রাখুন।
জ্বরে সাধারণ জল পানে সমস্যা হতে পারে, ছাতু খান।
No comments:
Post a Comment