শিশুরা মনের দিক থেকে আন্তরিক হয়। সে তার দুষ্টুমি দিয়ে সবার মন জয় করে নেয়। একই সঙ্গে কান্নাকাটি শুরু করলে সবাইকে বিরক্ত করে। বড়দের কেউ ছোটদের জেদের সামনে পেরে উঠে না। সে সময় শিশুদের আনুগত্য করাই উত্তম। তা না হলে বাচ্চারা আওয়াজ করে বাবা-মাকে অনেক বিরক্ত করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, শিশুরা প্রায়ই অজানা জায়গা এবং মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে সক্ষম হয় না। এমন অবস্থায় শিশুরা কান্নাকাটি শুরু করে। তখন তাদের চুপ করা কঠিন।
একই রকম দৃশ্য দেখা যাচ্ছে ভিডিওতে। এতে, ফ্লাইটে নিজেকে একা পেয়ে একটি শিশু কাঁদতে শুরু করে। অভিভাবকদের বোঝানোর পরও শিশু চুপ থাকে না। অচেনা জায়গায় সে আরাম বোধ করতে পারছে না। শিশুটি জোরে জোরে কাঁদতে থাকে। শিশুর কান্নার শব্দে সবার ঘুম ভেঙে যেতে পারে, এয়ার ইন্ডিয়ার এক কর্মীর মনে এই চিন্তা আসে। তারপর সে শিশুর বাবা মায়ের সম্মতি নিয়ে শিশুটিকে কোলে তুলে নিয়ে তাকে ঘুম পাড়ানোর চেষ্টা করে।
কিছুক্ষণ পর শিশুটিও কান্না বন্ধ করে দেয়। একজন যাত্রী তার মোবাইলে এই দৃশ্য রেকর্ড করে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষ ভিডিওটি বেশ পছন্দ করছে। এই ভিডিওটি জীবন ভেঙ্কটেশ শেয়ার করেছেন এই ভিডিওটি জীবন ভেঙ্কটেশ তার সোশ্যাল মিডিয়া টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে শেয়ার করেছেন। খবর লেখা পর্যন্ত প্রায় ২ লাখ মানুষ এই ভিডিওটি লাইক করেছেন। যেখানে বিপুল সংখ্যক মানুষ মন্তব্য করে এয়ার ইন্ডিয়ার কর্মীদের প্রশংসা করেছেন।
No comments:
Post a Comment