1. মাছ চাষের ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতি:-
এই পদ্ধতিতে পুকুরের ব্যবস্থাপনা ছাড়াই মাটি ও জলের উর্বরতার কারণে জলে উৎপাদিত প্রাকৃতিক খাবার খেয়ে মাছ বেঁচে থাকে। এই ক্ষেত্রে, আলাদা যত্ন প্রয়োজন হয় না।
2. মাছ চাষের আধা-নিবিড় পদ্ধতি:-
এই পদ্ধতিতে নিয়মিত পুকুর তৈরি করে এবং আংশিক সার ও খাদ্য সরবরাহ করে মাছের খাবার তৈরি করা হয়। পুকুরের বিভিন্ন স্তরে উৎপাদিত খাদ্যের সঠিক ব্যবহারের জন্য মাছের পোনা ছেড়ে দিতে হবে।
3. নিবিড় মাছ ধরা:-
ছোট জায়গার জন্য সুপরিকল্পিত সামগ্রিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করে পুকুরে প্রাকৃতিক খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করে, অল্প সময়ে উচ্চ উৎপাদন।
4. কার্প মাছের মিশ্র চাষ:-
বিভিন্ন প্রজাতির মাছ যেমন রুই, কাতলা, মৃগেল, কালো বাউস, বিগহেড, সিলভারকার্প, মিররকার্প, কমনকার্প, কার্প একসঙ্গে চাষ করে পুকুরের বিভিন্ন স্তরে উৎপাদিত খাদ্যের পূর্ণ ব্যবহার করা যেতে পারে।
No comments:
Post a Comment