গম সমস্ত খনিজ সমৃদ্ধ। গমঘাস স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। গমঘাস খেলে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। গমের ঘাস ভিটামিন এ, সি, ই, কে এবং বি কমপ্লেক্সের বৈশিষ্ট্যে সমৃদ্ধ। আয়রন, ক্যালসিয়ামের মতো খনিজ উপাদান এতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে থাকে, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। গমঘাস খুব তাড়াতাড়ি প্রভাব দেখাতে শুরু করে। ঔষধি গুণে ভরপুর গমের ঘাস হার্ট থেকে ডায়াবেটিসের মতো রোগে উপকারী।
কিভাবে খেতে হয়
Wheatgrass মানে আপনি wheatgrass এর জুস বানিয়ে পান করতে পারেন। গমের ঘাসের জুস তৈরির জন্য বাজার থেকে গুঁড়া নিতে পারলেও বাড়িতে খাঁটি জোয়ারের তাজা জুস তৈরি করে পান করলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। আপনি যদি এটি খেতে চান, তবে আপনি বাড়িতে একটি পাত্র বা বাগানে গমের দানা বাড়িয়ে রস তৈরি করে পান করতে পারেন।
হার্টের জন্য উপকারী
কোলেস্টেরল শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। কোলেস্টেরল হৃৎপিণ্ড সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যার প্রধান কারণ। গমের ঘাস স্নায়ু থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে কাজ করে। এর ফলে রক্তনালী পরিষ্কার হয় এবং শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। কম কোলেস্টেরল থাকাও হার্টকে সুস্থ রাখে। গমের ঘাস শুধু খারাপ কোলেস্টেরলই দূর করে না, ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতেও কাজ করে।
ত্বকের জন্য উপকারী
গমের ঘাস শরীরের ময়লা দূর করতে কাজ করে। এটি শরীরকে ডিটক্স করে। এটি শরীর থেকে টক্সিন দূর হয়। প্রতিদিন গমের ঘাস খেলে ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি মুখের ত্বকের দাগ দূর করে ত্বককে উজ্জ্বল করতে কাজ করে।
ওজন কমানো
গমের ঘাসে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান ওজন কমাতে কাজ করে। গমঘাস খেলে প্রচুর শক্তি পাওয়া যায় এবং ক্ষুধা কম হয়। খিদে কম থাকায় ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ
গমের ঘাস ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। গমের ঘাসে রয়েছে অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্য যা চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কাজ করে।
No comments:
Post a Comment