সুস্থ থাকার জন্য আমরা অনেক ড্রাই ফ্রুট খাই, যেগুলো ভিটামিন এবং শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানে পরিপূর্ণ। এরমধ্যে কিশমিশ স্বাদে মিষ্টি এবং স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। তবে ভিজিয়ে রাখা কিশমিশ খাওয়া আরও বেশি উপকারী।
এর সেবন শরীরের জন্য আশ্চর্যজনক উপকারি। রাতে ভিজিয়ে রাখা কিশমিশের জল পান করাও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। কিশমিশের জল তার থেকে একটু আলাদা। এখানে আমরা আপনাকে এটি কীভাবে তৈরি করবেন এবং এর সুবিধাগুলি বলব।
কিসমিসকে সবচেয়ে পুষ্টিকর শুকনো ফল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। লোকেরা এটিকে মিষ্টি রেসিপি, খির ইত্যাদিতে ব্যবহার করে এবং কাঁচাও খায়। এটি বিশ্বাস করা হয় যে এটি ভিজিয়ে রাখলে, পুষ্টিগুলি শরীরে আরও ভালভাবে শোষিত হয়। ভেজানো কিশমিশ ছাড়াও এর জলও খুব স্বাস্থ্যকর। এটি মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভালো বলে মনে করা হয়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের বড় রোগ থেকে রক্ষা করতে প্রয়োজনীয়। তাই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার আমাদের খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা উচিৎ। কিসমিস এমনই একটি শুকনো ফল কিশমিশের জল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। এটি আপনার মানসিক চাপ কমানোর পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
শরীরের ডিটক্স: কিশমিশের জল আপনার শরীর থেকে টক্সিন দূর করে। লিভারের জন্যও ভালো এটি । এটি আপনার লিভারের কার্যকারিতা উন্নত করে। কিশমিশের জল থেকে আপনি পর্যাপ্ত চিনি পান। এটি ওজন কমাতে সাহায্যকর ।
কিশমিশের জল তৈরি করতে একটি পাত্রে প্রায় দুই কাপ জল ফুটিয়ে নিন। এবার গ্যাস বন্ধ করে তাতে কিসমিস দিন। কিশমিশ সারারাত বা ৮ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন। এবার এই জল ফিল্টার করে পান করুন। এবং কিসমিসগুলোও বের করে খেয়ে নিন।
No comments:
Post a Comment