কিশমিশের উপকারিতার কারণে একে সুপারফুডের ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে। কিশমিশ আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ করে, হজমশক্তি উন্নত করে এবং ত্বক উজ্জ্বল করে। তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে কিছু লোকের এটি এড়ানো উচিৎ, অন্যথায় এটি বিপজ্জনক প্রমাণিত হয়।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে এটি রক্তে শর্করার রোগীদের জন্য বিষের মতো। আপনার বাড়ির কেউ যদি ব্লাড সুগারের সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে তাকে কিসমিস থেকে দূরে থাকতে হবে। কিশমিশকে উচ্চ গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ফুডের ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে। এই কারণে চিনির মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি দেখা যায় যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিপজ্জনক।
যদি কোনও ব্যক্তি শরীরের স্থূলতা বৃদ্ধিতে সমস্যায় পড়েন তবে তার কিশমিশ খাওয়া উচিৎ নয়। ১০০ গ্রাম কিশমিশ খেলে ৩০০ ক্যালরি শক্তি পাওয়া যায়। তাই স্থূলতায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের কিসমিস থেকে দূরে থাকতে হবে।
যদি কোনও ব্যক্তির বমি, ডায়রিয়া বা জ্বর থাকে তবে তাকে আঙ্গুর এবং কিশমিশ থেকে দূরে রাখতে হবে, তা না হলে তার সমস্যা আরও বাড়বে। এতে তাদের এলার্জিও হতে পারে। আপনি যদি সুস্থ থাকেন তাহলে প্রতিদিন ৩ থেকে ৪টি কিসমিস খাওয়া আপনার জন্য উপকারী হতে পারে। এতে উপস্থিত ফাইবার পাকস্থলীর পরিপাকতন্ত্র ঠিক করতে কাজ করে।
No comments:
Post a Comment