প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং ২০০২ সালের দাঙ্গা নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্র 'ইন্ডিয়া: দ্য মোদী কোয়েশ্চেন' নিয়ে বিতর্ক থামেনি। জানা গেছে যে এই ডকুমেন্টারির দ্বিতীয় পর্বটিও প্রকাশিত হয়েছে এবং তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রও এটি তার ট্যুইটার হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছেন। দেশের পাশাপাশি বিদেশেও এই তথ্যচিত্রটি নিয়ে তোলপাড় চলছে এবং এমনকি ভারতেও এটি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
মহুয়া মৈত্র বুধবার (২৫ জানুয়ারি) ট্যুইটারে লিঙ্কটি শেয়ার করেন এবং লিখেন, "এখানে দ্বিতীয় পর্ব (বাফারিং বিলম্ব সহ) তারা এটি সরিয়ে দিলে অন্য একটি লিঙ্ক পোস্ট করব।" এর আগেও তিনি এই তথ্যচিত্রের লিঙ্ক শেয়ার করেছিলেন। এর পাশাপাশি আরেক তৃণমূল নেতা ডেরেক ও'ব্রায়েনও এর লিঙ্ক শেয়ার করেছেন।
বিশেষ বিষয় হল সরকার এই ডকুমেন্টারি নিষিদ্ধ করেছে এবং যেকোনও সোশ্যাল মিডিয়া ও ইউটিউবে ব্লক করে দিয়েছে। বিদেশ মন্ত্রকও এটি প্রত্যাখ্যান করে বলেছে যে এটি প্রচারের একটি মাধ্যম। এ ছাড়া বিরোধী দলের নতুন নেতা সরকারের পক্ষ থেকে এর নিষেধাজ্ঞার তীব্র বিরোধিতা করছেন।
এমনকি দিল্লীর জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়েও এই তথ্যচিত্র নিয়ে তুমুল বিতর্ক চলছে। এর স্ক্রিনিং নিয়ে বিতর্কের খবর সবার সামনে। জেএনইউ-এর ছাত্রদের অভিযোগ, ডকুমেন্টারি দেখতে বাধা দিতেই পাথর ছোঁড়া হয়েছিল। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তা যাতে দেখা না যায় সেজন্য বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে।
No comments:
Post a Comment