প্রেসকার্ড নিউজ,লাইফস্টাইল ডেস্ক,৩১ জানুয়ারি: এই ঔষধটি 'গুড়মার' নামে পরিচিত।বিএইচইউ-এর স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ বলেছেন যে এই ওষুধটি খেলে শরীর থেকে চিনি সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে যায়।এজন্যই এর নাম গুড়মার।ডঃ অমরেশ কুমার মিশ্র জানান যে তিনি বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএমএস এবং এমডি করেছেন।তিনি বিএমএসে স্বর্ণপদক জিতেছেন এবং ৯ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে।তিনি বলেন যে আয়ুর্বেদ দুই ধরণের ডায়াবেটিসের বর্ণনা দেয় - গনোরিয়া এবং ডায়াবেটিস।ডায়াবেটিস রোগীরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গনোরিয়ার জন্য ডাক্তারের কাছে যান।এই ধরনের রোগীদের সহজেই আরোগ্য করা সম্ভব।
অনেক রোগী কেবল সঠিক খাদ্যাভ্যাস এবং ব্যায়াম অনুসরণ করেই আরোগ্য লাভ করেন।যদি এতেও সাহায্য না হয়,তাহলে ওষুধের প্রয়োজন।লিভার,স্থূলতা, কোলেস্টেরল এবং ইনসুলিন - এই সমস্ত প্রক্রিয়া একে অপরের সাথে সংযুক্ত।টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের ইনসুলিন বেশি থাকে,কম নয়।মজার ব্যাপার হলো,এই পরিস্থিতিতে মানুষ চিনির ওষুধ খাওয়া শুরু করে,যা ইনসুলিনের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেয়।
নিশা,আমলা,গুরমার এবং বানাবা - এই চারটি ওষুধ ডায়াবেটিসের জন্য জীবন রক্ষাকারী হিসেবে কাজ করে।এর সাথে ব্যায়াম করলে আরও ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। ডায়াবেটিস রোগীদের ঘন ঘন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে ওঠে। গুড়মারের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এটি ধীরে ধীরে এই অভ্যাসটি দূর করে।
এটি ইনসুলিনের নিঃসরণ বৃদ্ধি করে।যদি সঠিক জীবনধারা এবং খাদ্যাভ্যাসের সাথে গুড়,হলুদ এবং আমলকি খাওয়া হয় এবং একজন যোগ্য আয়ুর্বেদিক ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়া হয়,তাহলে চিনি অবশেষে চলে যাবে।ডাক্তারের দাবি, এই পদ্ধতিতে অনেক রোগী সুস্থ হয়েছেন।
বি.দ্র: এই বিষয়বস্তু,পরামর্শ সহ, শুধুমাত্র সাধারণ তথ্য প্রদান করে।এটা কোনওভাবেই যোগ্য চিকিৎসা মতামতের বিকল্প নয়। আরও তথ্যের জন্য সর্বদা একজন বিশেষজ্ঞ বা আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। প্রেসকার্ড নিউজ এর দায় স্বীকার করে না।
No comments:
Post a Comment