কর্নেল সোফিয়া কুরেশির স্বামীও একজন সেনা কর্মকর্তা, বাবা ১৯৭১ সালে যুদ্ধ করেছিলেন, দাদুও করেছিলেন দেশের সেবা - Press Card News

Breaking

Post Top Ad

Post Top Ad

Thursday, May 8, 2025

কর্নেল সোফিয়া কুরেশির স্বামীও একজন সেনা কর্মকর্তা, বাবা ১৯৭১ সালে যুদ্ধ করেছিলেন, দাদুও করেছিলেন দেশের সেবা

 


'অপারেশন সিন্দুর'-এর মাধ্যমে পাক অধিকৃত কাশ্মীর এবং পাকিস্তানে বেশ কয়েকটি সন্ত্রাসী ঘাঁটি ধ্বংস করে পহেলগাম সন্ত্রাসী হামলার প্রতিশোধ নিয়েছে ভারত। ভারতীয় সেনাবাহিনীর দুইজন গতিশীল মহিলা অফিসার 'অপারেশন সিন্দুর' সম্পর্কে বিশ্বকে তথ্য দিয়েছেন। কর্নেল সোফিয়া কুরেশি এবং উইং কমান্ডার ব্যোমিকা সিং প্রেস ব্রিফিংয়ে পিওকে এবং পাক সীমান্তের অভ্যন্তরে গৃহীত সামরিক পদক্ষেপ সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেন। কর্নেল সোফিয়া কুরেশির কথা বলতে গেলে, তার পরিবারের বেশিরভাগ সদস্য সেনাবাহিনীর সাথে যুক্ত ছিলেন। তার অনেক প্রজন্ম নিরন্তর দেশের সেবা করে আসছে।


টিওআই-এর প্রতিবেদন অনুসারে, সোফিয়া কুরেশি গুজরাটের ভদোদরার বাসিন্দা। তার দাদা ভারতীয় সেনাবাহিনীতে একজন ধর্মীয় শিক্ষক ছিলেন। সোফিয়ার বাবা তাজ মোহাম্মদ কুরেশি ইলেকট্রনিক অ্যান্ড মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার্স কর্পসে কর্মরত ছিলেন এবং ১৯৭১ সালের যুদ্ধেও অংশগ্রহণ করেছিলেন। তার প্রপিতামহ ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে ছিলেন এবং ১৮৫৭ সালের বিপ্লবেও অংশগ্রহণ করেছিলেন। সোফিয়া কুরেশির ১৮ বছর বয়সী ছেলে বিমান বাহিনীর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং তার স্বপ্নও দেশের সেবা করা। তার মেয়েও সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে চায়।

কর্নেল কুরেশির শিক্ষাগত পটভূমি সম্পর্কে বলতে গেলে, তিনি ১৯৯৭ সালে ভদোদরার মহারাজা সায়াজিরাও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জৈব রসায়নে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। এর পরে, তিনি পিএইচডি করার জন্য পড়াশোনা শুরু করেন, কিন্তু পিএইচডি ছেড়ে ১৯৯৯ সালে তিনি সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কর্পস থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন, যেখানে তিনি প্রযুক্তিগত এবং যোগাযোগ দক্ষতায় দক্ষতা অর্জন করেন। তার এই সিদ্ধান্ত তাকে আন্তর্জাতিক মঞ্চে দেশের মুখ করে তুলেছিল। সোফিয়া কঙ্গোর মতো সংঘাতপূর্ণ এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে ৬ বছর দায়িত্ব পালন করেছেন এবং মানবিক কাজেও অবদান রেখেছেন।

কর্নেল কুরেশির শিক্ষাগত পটভূমি সম্পর্কে বলতে গেলে, তিনি ১৯৯৭ সালে ভাদোদরের মহারাজা ছিলেন। তিনি সায়াজিরাও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জৈব রসায়নে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। এর পরে, তিনি পিএইচডি করার জন্য পড়াশোনা শুরু করেন, কিন্তু ১৯৯৯ সালে পিএইচডি ছেড়ে দেন। সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন। তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কর্পস থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন, যেখানে তিনি প্রযুক্তিগত এবং যোগাযোগ দক্ষতা অর্জন করেন। তার এই সিদ্ধান্ত তাকে আন্তর্জাতিক মঞ্চে দেশের মুখ করে তুলেছিল। সোফিয়া এবং কঙ্গোর মতো সংঘাতপূর্ণ এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে ৬ বছর দায়িত্ব পালন করেছেন। এবং তিনি মানবিক কাজেও অবদান রেখেছেন।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad