গরমে ঘাম দূষণ এসব কিছুর ফলে অনেক সময় শ্যাম্পু করার একদিন পরেই চুল তৈলাক্ত হয়ে যায়। এছাড়াও অনেকেরই চুল একটু বেশি তৈলাক্ত প্রকৃতিক হয়।তাই এক্ষেত্রে আপনি ব্যবহার করে দেখতে পারেন নারকেল তেল।চুলের জন্য নারকেল তেল এর ব্যবহার বহু যুগ থেকে হয়ে আসছে।
নারিকেলের দুধ চুল সুস্থ রাখতে সবচেয়ে ভালো উপকরণ। নারিকেলের তাজা দুধের সঙ্গে একটা লেবুর রস ও চার পাঁচ ফোঁটা ল্যাভেন্ডার এসেনশল তেল মিশিয়ে নিন। চার থেকে পাঁচ ঘন্টা মাথায় রেখে তা ধুয়ে ফেলুন।
শ্যাম্পু করার আগে এক টেবিল-চামচ জল এবং ১০ ফোঁটা পাচৌলি এসেনশল তেল মিশিয়ে নিন। আঙ্গুলের সাহায্যে মাথার ত্বক ও চুলে এই মিশ্রণ মেখে নিন। এরপর সাধারণভাবে শ্যাম্পু করে নিন।
শ্যাম্পুতে দুতিন ফোঁটা ‘ইয়াং ইয়াং এসেনশল’ তেল মিশিয়ে শ্যাম্পু করে নিন। এই চমৎকার তেলটি ভিক্টোরিয়ান সময়ে চুলের প্রসাধনী হিসেবে ব্যবহৃত হত। এটা প্রকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবেও কাজ করে। সিবাম উৎপাদন বাড়ায় এবং চুলকে সুস্থ ও মসৃণ রাখতে সহায়তা করে।
খুব ঘন ঘন শ্যাম্পু না করে বরং শুষ্ক শ্যাম্পু ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা চুলের তৈলাক্তভাব কমায় ও জটা পড়ার সমস্যা দূর করে।
অনেকেই মনে করেন তৈলাক্ত চুলে কন্ডিশনারের প্রয়োজন হয় না, এটা ভুল ধারণা। সব ধরনের চুলের জন্যই কন্ডিশনার প্রয়োজন। তৈলাক্ত চুলে মাস্কের বদলে হালকা কন্ডিশনার ব্যবহার করা উচিৎ।
No comments:
Post a Comment