কাঁঠাল ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে কার্যকর। সেই সঙ্গে এর বীজও স্বাস্থ্যকর একটি উপাদান। কাঁঠালের বীজ প্রোটিন সমৃদ্ধ এবং এর উচ্চ দ্রবণীয় ফাইবার উপাদান ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।কাঁঠালের বীজের পাউডার বানিয়ে ইডলি এবং ধোসা বাটাতে ব্যবহার করা হয়।
শর্করা:
পাকা কাঁঠালের তুলনায় কাঁচা কাঁঠালের গ্লাইসেমিক সূচক কম থাকে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
এক বাটি ভাতের পরিবর্তে কাঁচা কাঁঠাল খেলে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। কাঁচা কাঁঠালের শরীরে গ্লুকোজ এবং ইনসুলিনের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে
বদহজম:
কাঁঠালের বীজের গুঁড়ো বদহজমের সমস্যায় উপশম দেয়।
কোষ্ঠকাঠিন্য:
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় কাঁঠালের বীজও সরাসরি খাওয়া যেতে পারে কারণ, এতে প্রচুর পরিমাণে আঁশ রয়েছে।
No comments:
Post a Comment