আর একটা দিন পরেই বিশ্বকর্মা পুজো। আকাশে ভেসে বেরাবে রঙ-বেরংয়ের ঘুড়ি, যদিও আগের মতন ঘুড়ির চাহিদায় ভাটা পড়েছে। তবে, বর্তমানে অর্থনৈতিক মন্দার বাজারেও ঘুড়ি বিক্রেতাদের লাভের মুখ দেখাচ্ছে তৃণমূলের "মা-মাটি-মানুষ" ঘুড়ি।
হাওড়া জগাছা চড়ক ডাঙ্গা এলাকা। পুজোর আগে এই এলাকায় এবার "মা মাটি মানুষ" ঘুড়ির চাহিদা তুঙ্গে। হাওড়ার জগাছা চড়ক ডাঙ্গার বাসিন্দা জয়দেব দে নিজেই ঘুড়ি তৈরি করেন। তিনি জানান, এ বছর তৃণমূলের "মা মাটি মানুষ" ঘুড়ির চাহিদা সবথেকে বেশি। প্রায় দেড় হাজার এই বিশেষ ঘুড়ির সবই বিক্রি হয়ে গেছে। যেহেতু অর্থনৈতিক মন্দা চলছে, সাধারণ মধ্যবিত্তের হাতে পয়সা নেই, তাই ঘুড়ির বাজারেও কিছুটা এর প্রভাব পড়েছে। কিন্তু তার মধ্যেও আশার আলো দেখিয়েছে তৃণমূলের প্রতীক আঁকা এই বিশেষ ঘুড়ি।
ক্রেতারাও জানান, আগে যেমন সারা রাত ধরে মাঞ্জা দেওয়া হতো, ঘুড়ি একটা উৎসবে পরিণত হয়েছিল এখন সেই বাজার নেই। তবুও যারা ঘুড়ি ওড়াতে ভালোবাসেন, এখনও ঘুড়ি কিনে নিয়ে যান। এখন আকাশের দিকে তাকালে গোটা আকাশ হয়তো ঘুড়িতে ছেয়ে যায় না, কিন্তু সেই ঐতিহ্য এখনও কিছু মানুষ ধরে রেখেছেন। অর্থনৈতিক মন্দার বাজারেও এখনও মানুষ ঘুড়ির জন্য বিশ্বকর্মা পুজোর দিকে তাকিয়ে থাকেন।
No comments:
Post a Comment