হাঁস-মুরগির অপুষ্টি, রানিক্ষেত, মাইকোস্পাসমোসিস, ফাউল টাইফয়েড, শীতে পেটে জল জমে।
মুরগির পুষ্টি সমস্যা সমাধানের জন্য পশুচিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন এ, সিডিইকে এবং ফলিক অ্যাসিড দিতে হবে।
শীত তীব্র হলে পোল্ট্রি শেডকে মোটা পর্দা দিয়ে ঢেকে দিতে হবে এবং বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা করতে হবে। পোল্ট্রি লিটারে অ্যামোনিয়া গ্যাস প্রতিরোধ করার জন্য প্রতি 1 বর্গফুটে 1 কেজি হারে অ্যামোনিয়াম পাউডার মেশানো উচিৎ।
শীতকালে মুরগির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সপ্তাহে দুবার খাবারে ভিটামিন ই ও ভিটামিন সি মিশিয়ে খেতে দিতে হবে।
উপকূলীয় এলাকায় অনেকেই হাঁস পালন করেন। এ সময় হাঁসেরও অনেক রোগ হয়। হাঁসের রোগ হচ্ছে হাঁসের প্লেগ, কলেরা এবং বোটুলিজম হয়।
প্লেগ প্রতিরোধের জন্য, প্রথম ডোজ 18-21 দিন বয়সে এবং দ্বিতীয় ডোজ 36-43 দিন পর প্রতি 4-5 মাসে একবার প্রথম টিকা দিতে হবে।
হাঁসের কলেরা টিকা 45-60 দিন বয়সে একবার, 60-75 দিন পর দ্বিতীয় ডোজ এবং তার পরে প্রতি 4-5 মাস পর পর দিতে হবে।
No comments:
Post a Comment