নতুন নাম পেল শরদ পাওয়ারের দল! এখন এই নামে জানা যাবে - press card news

Breaking

Post Top Ad

Post Top Ad

Wednesday 7 February 2024

নতুন নাম পেল শরদ পাওয়ারের দল! এখন এই নামে জানা যাবে



 নতুন নাম পেল শরদ পাওয়ারের দল! এখন এই নামে জানা যাবে


প্রেসকার্ড নিউজ ন্যাশনাল ডেস্ক, ০৭ ফেব্রুয়ারি : জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টির নাম ও নির্বাচনী প্রতীক ছিনিয়ে নেওয়ার পর শরদ পাওয়ার গোষ্ঠী এনসিপি শরদচন্দ্র পাওয়ার নামে পরিচিত হবে।  শরদ পাওয়ার নির্বাচন কমিশনের সামনে দলের তিনটি নতুন নাম ও নির্বাচনী প্রতীকের প্রস্তাব করেছিলেন।  একদিন আগে, অজিত পাওয়ার গোষ্ঠীকে আসল এনসিপি হিসাবে বিবেচনা করার সিদ্ধান্তের পরে, নির্বাচন কমিশন শরদ পাওয়ারকে এর জন্য বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সময় দিয়েছিল।



 ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি এনসিপির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে কাকা শরদ পাওয়ার এবং ভাইপো অজিত পাওয়ারের মধ্যে যুদ্ধ চলছিল।  এক দিন আগে, নির্বাচন কমিশন অজিত পাওয়ারের দলটিকে আসল এনসিপি হিসাবে বিবেচনা করেছিল।  সেই সঙ্গে শরদ পাওয়ারের কাছ থেকে দলের নির্বাচনী প্রতীক ঘড়ি ও দলের নামও ছিনিয়ে নেওয়া হয়।  এর পরেই শারদ পাওয়ারকে দলের জন্য নতুন নাম এবং নির্বাচনী প্রতীক নির্ধারণের জন্য সময় দেওয়া হয়েছিল।  শরদ পাওয়ার তিনটি বিকল্প দিয়েছিলেন, যার মধ্যে জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টি শরদচন্দ্র পাওয়ারের নাম ঠিক করা হয়েছে।



 শরদ পাওয়ারের ভাইপো অজিত পাওয়ার জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টি এনসিপির দায়িত্ব নেওয়ার পরে, নির্বাচন কমিশন দলের তিনটি নতুন নাম এবং নির্বাচনী প্রতীকের পরামর্শ দিয়েছে।  এর মধ্যে দলের জন্য তিনটি নাম প্রস্তাব করা হয়েছে: জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টি শরদ পাওয়ার, জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টি শরদচন্দ্র পাওয়ার, জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টি শারদরাও পাওয়ার।  এ ছাড়া নির্বাচনী প্রতীকে চায়ের কাপ, উদীয়মান সূর্য ও বটগাছের বিকল্প দেওয়া হয়েছে।  এর মধ্যে ১৪ দলের নাম ঠিক করেছে নির্বাচন কমিশন।  নির্বাচনী প্রতীক নিয়ে এখনো আলোচনা চলছে।


 

 মহারাষ্ট্রের ডেপুটি সিএম অজিত পাওয়ার এখন এনসিপির আসল মালিক হয়েছেন।  বিশেষ বিষয় হল অজিত পাওয়ার তার কাকার কাছ থেকে রাজনীতির কলা শিখেছিলেন এবং কাকা শরদ পাওয়ারের কাছ থেকে দল ছিনিয়ে নিয়েছিলেন।  প্রকৃতপক্ষে শারদ পাওয়ার কন্যা সুপ্রিয়া সুলেকে তার রাজনৈতিক উত্তরাধিকারী করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু অজিত পাওয়ার পার্টির একটি অংশ দখল করে মহারাষ্ট্র সরকারে যোগদান করেন এবং ডেপুটি সিএমও হন।  শরদ পাওয়ারকে দলের সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে দলের নেতৃত্বও নেন তিনি।  এরপর থেকে বিষয়টি আদালত ও নির্বাচন কমিশনে চলছিল।


No comments:

Post a Comment

Post Top Ad